এমার্জেন্সি নম্বর: 90 5171 5171
পুড়ে যাওয়া, কোমা, ব্রেইন স্ট্রোক, সেরিব্রাল অ্যাটাক, হার্ট অ্যাটাক বা বুকে ব্যাথার মত জরুরী অবস্থায়; ডিসান চিকিৎসার প্রয়োজনীয়তা বোঝে ও মানবিকতার দিক থেকে কোন ডিপোসিট ছাড়াই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব রোগীকে হসপিটালে ভর্তির ব্যবস্থা করে । রোগীর জীবনই, ডিসানের কাছে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ |
ডিসানে রোগী কে ভর্তি করার পদ্ধতি খুবই সহজ যার ফলে, সময়ও খুব কম লাগে । চিকিৎসকের পরামর্শে, রোগী কে হসপিটালে ভর্তি করতে চাইলে সাথে চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন থাকা অবশ্যই দরকার । ডিসানে সব রোগীদেরই ভর্তি করা হয় এমারজেন্সি রুম বা জরুরী বিভাগ কক্ষ থেকে । তাই, রোগীকে ভর্তি করানোর সময় সবার আগে, রোগীকে এমারজেন্সি রুম বা জরুরী বিভাগ কক্ষে নিয়ে যেতে হয় । সেখানে জরুরী বিভাগের চিকিৎসকেরা প্রাথমিক ভাবে রোগীকে পরীক্ষা করেন । তারপর রোগীর পরিবারকে একটি কনসেন্ট (সম্মতি) ফর্ম দেওয়া হয় ভর্তি করার জন্য ও সেই সময় থেকে আমাদের চিকিৎসক রোগীর সম্পূর্ন খেয়াল রাখা শুরু করেন ।
ডিসানে, বিভিন্ন রুমের জন্য চার্জ গুলি নিচে দেওয়া হল –
ডিসানে, রোগীর সাথে দেখা করার জন্য নির্ধারিত সময় হল-
ভিসিটর পাস ছাড়া, কাউকেই রোগীর সাথে দেখা করতে দেওয়া হয় না । ICU এর জন্য ভিসিটর পাস মে আই হেল্প ইউ ডেস্ক থেকে দেওয়া হয় ও জেনেরাল বেডের জন্য ভিসিটর পাস ‘অ্যাডমিশন কাউন্টার’ থেকে দেওয়া হয় ।
আমরা শুধুমাত্র ICU ও ITU রোগীরই শারীরিক অবস্থার খবর দিয়ে থাকি । রোগীর শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজ নেওয়ার সময় হল –
সাকাল 12 টা থেকে 1 টা এবং
সন্ধ্যা 4 টে থেকে 6 টা
ICU বা ITUএর ক্ষেত্রে একজন এবং জেনেরাল বেডের ক্ষেত্রে একসাথে দু’জনের বেশী, রোগীর সাথে দেখা করতে পারেন না ।
ডিসানের এমারজেন্সী বা জরুরী বিভাগ, বছরের সবকটি দিনেই, সব সময়ের জন্য খোলা থাকে । রোগী ডিসানে ভর্তি হওয়ার সাথে সাথেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা রোগীর চিকিৎসা শুরু করে দেন তা সে, রাতের মাঝে হোক বা অন্য যেকোন সময়ে।
ডিসানের OPD তে, ডাক্তারের ফি হল –
জেনেরেল ক্লিনিক - 100 টাকা
স্পেস্যাল ক্লিনিক - 300 টাকা থেকে 700 টাকা